প্রতিলিপি প্রেমের গল্প - An Overview

আমার দেশ আমার গ্রাম

সি নিয়ে দিশা যে কলেজে পড়ে সেই কলেজে ভর্তি হয়। এবং দিশাকে ফলো করতে থাকে।

“সমস্ত শিশুই তাদের স্কুল ক্যারিয়ার শুরু করে উজ্জ্বল কল্পনা, উর্বর মন এবং তারা যা চিন্তা করে তার সাথে ঝুঁকি নেওয়ার ইচ্ছা নিয়ে।” – কেন রবিনসন

স্কুল জীবন হচ্ছে এক সুন্দর অতীত। যা জীবনে চাইলেও আর ফিরে পাওয়া যায় না। আর তাই জন্যই স্কুল জীবনকে বলা হয় স্বর্ণালী যুগ। যা মানুষের জীবনে একবারই আসে। শুধু তাই না, স্কুল হল সেই জায়গা যেখানে আমরা নতুন জিনিস শিখি, আজীবন বন্ধু এবং অবিস্মরণীয় স্মৃতি তৈরি করি। স্কুলের প্রতিলিপি প্রেমের গল্প সেই দিন গুলো এক অমূল্য সম্পদের মতো। তাই স্কুল জীবনের সেই না ভোলা স্মৃতি গুলোকে আরও একবার প্রাণবন্ত করে তুলতে আজকের নিবন্ধে রইল বিশেষ কয়েকটি স্কুলজীবন নিয়ে উক্তি ।

সি নিয়ে তুমি যেই কলেজে পড় ‘সেই ভর্তি হই। সেখানে গিয়ে সারাক্ষণ শুধু তোমাকে লুকিয়ে লুকিয়ে দেখতাম যেনো তুমি বুঝতে না পারো।

কাছে না পেয়েও দূর থেকে পছন্দের মানুষটার প্রতি ভালোবাসা, ‘সে আর ফিরবে না’ জেনেও তার ফেরার পথে চেয়ে থাকা…!

সহ বার্তা সম্পাদক মনিরুল ইসলাম (রিপন)   সম্পাদকীয় কার্যালয় ২০৬ আলাউদ্দিন ভিলা ফকিরাপুল মতিঝিল, ঢাকা-১০০০।

রশিদাবাদ ইউপি প্যানেল চেয়ারম্যান হলেন – ফারুক

তাই সে আর সেখানে দারিয়ে না থেকে সোজা বাসায় চলে যায়। তারপর আবারও কিছুদিন দিশাকে রক্তিম লুকিয়ে লুকিয়ে ফলো করতো। তবে এবার সেটা দিশা বুঝতে পারেনি। কিন্তু কপাল খারাপ থাকলে যা হয়। সে যখনি দিশার সামনে পড়েছে ‘তখনি সে কোনো না কোনো ঝামেলায় জরিয়ে পরেছে। হয় কাউকে বাচাতে গিয়ে কাউকে মারছে অথবা কারো সাহায্য করতে গিয়ে কোনো ঝামেলায় পরে গেছে। কিন্তু দিশা সেটা জানতো না। সে রক্তিমকে এভাবে মারপিট করতে দেখে মনে মনে আরও বেশী করে ঘৃণা করতে থাকে। তবে সেটা দিশা না জানলেও শুরু থেকে সবটাই জানতো দিশার সেই বান্ধবীটা।

খালা উত্তর দিলেন,” তাহলে আসার সময় আমাদেরকে নিয়ে আসলে না কেন একসাথেই আসতাম”।

দিশা ওর কথা শুনে সাথে সাথে কাঁদতে কাঁদতে মাথাটা রক্তিমের মুখের কাছে নিয়ে যায়। তখন রক্তিম সাথে সাথে ওর কপালে একটা ভালোবাসার পরশ একে দেয়। তারপর হঠাৎ রক্তিমেরকেমন যানি লাগতে শুরু করে। তাই….

এদিকে রক্তিম তো তখনও নির্বাক দর্শকদের মতো দারিয়ে গালে হাত দিয়ে দারিয়ে আছে। সে ভাবতেই পারছে না যে আসলে ওর সাথে কিছুক্ষণ আগে ঠিক কি ঘটলো।

“হ্যাঁ আর তারপর তোমার মা আমায় যেদিন ধরে ফেললো সেদিন ঘাড় ধরে বাড়ি থেকে বের করে দিল । এতটুকুও কৃতজ্ঞতা বোধ জন্মায়নি সেদিন ওনার। তোমার বাবাও সবার সামনে যা না তাই বলে অপমান করেছিল । এমনকি তোমার ছোট বোন ও আমার চরিত্র নিয়ে আঙ্গুল তুলেছিল সেদিন । এগুলো কি আমার প্রাপ্য ছিল গৌরব?”

পড়াশোনা-টিউশন-স্কুল এই তিনটিই ছিল আমার একান্ত আপন, কিন্ত সেই আপনের দলে নাম লেখাল আরেক আগন্তুক।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *